ধরূন আমরা বাইরে থেকে যতই সুন্দর হইনা কেন আমাদের মনটা যদি ভাল না হয়…আসলে বাইরের চাক চিক্য খুব বেশী একটা টিকে না যেমন বয়সের সাথে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে…কিন্তু ভাল ব্যাবহার খুব খারাপ মানুষও অনেক দিন মনে রাখে……ঠিক তেমনি কম্পিউটারের ল্যাংগুয়েজ গুলার সৃষ্টি বাইরের চাকচিক্য প্রদর্শনের জন্য অনেক টা এভাবে বলা যায় যে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের বিভিন্ন ড্রেস এর মতন ব্যাপারটা..যখন যে ক্ষেত্রে যেভাবে লাগছে সে ক্ষেত্রে সেভাবে ব্যাবহার করা…কিন্তু বেসিক টা একই….এটাকে আসলে একপ্রকার টুলস বলা যায়…কিন্তু ভেতরের জিনিস গুলো সার্বজনীন…যেমন ধরুন অ্যালগরিদমিক কমপ্লেক্সিটী,এফিসিয়েন্সি,ফ্যাক্টরাইজেশান,ডাটা স্ট্রাকচার ইত্যাদি ইত্যাদি…এগুলা ল্যাংগুয়েজ টু ল্যাঙ্গুয়েজ খুব একটা ব্যাতিক্রম হয় না…ঠিক যেকোনো ল্যাংগুয়েজে বসিয়েই হুট হাট করে করে ফেলা যায় 🙂